সকালে খালি পেটে কি খেলে বাড়ে ওজন

সুস্থ জীবন ধারণের জন্য সঠিক ওজন বজায় রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেকেই ওজন কমানোর জন্য চেষ্টা করেন, আবার কিছু মানুষ আছেন যারা ওজন বাড়ানোর চেষ্টা করেন। সকালে খালি পেটে স্বাস্থ্যকর এবং হালকা খাবার খাওয়া শরীরের জন্য ভালো খালি পেটে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া শরীরের সঠিক কার্যকারিতা এবং শক্তি যোগাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। সকালের খাবার আমাদের দিনে শক্তি যোগান দেয়। সকালের নাস্তা কি খাচ্ছেন তা আপনার ওজন বৃদ্ধির গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা পালন করে।



শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এক রাত উপবাসের পর শরীরে তখন খাদ্যের জন্য অপেক্ষা করে। খালি পেটে খাওয়ার প্রথম খাবারই নির্ধারণ করে শরীরের সারাদিনে শক্তি, হজম প্রক্রিয়া এবং পুষ্টি গ্রহণের হার। তাই যদি এই সময় উচ্চ পুষ্টি মানসম্পন্ন সুফল ও ক্যালরিযুক্ত খাবার খাওয়া হয় তাহলে শরীরটা সহজে শোষণ করতে পারে এবং ধীরে ধীরে ওজন বৃদ্ধি পায়।

সূচিপত্রঃসকালে খালি পেটে কি কি খাবার খেলে ওজন বাড়ে

দুধ ও কলা খেলে ওজন বাড়ে

প্রাকৃতিকভাবেদুধ ওজন বাড়ানোর জন্য দুধ ও কলা একটি চমৎকার সংমিশ্রণ। এক গ্লাস পূর্ণ চর্বিযুক্ত দুধের সঙ্গে একটি বা দুটি পাকা কলা খেলে শরীরের ক্যালরি ও পটাশিয়াম বাড়ে। দুধে রয়েছে প্রোটিন ও ফ্যাট যা দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা রাখে।কলায় থাকে প্রাকৃতিক চিনি ও ফাইবার হজমের সহায়তা করে। সকালে পেট খালি থাকার কারণে শরীর তখন খাবার গ্রহণের জন্য সবচেয়ে উপযোগী অবস্থায় থাকে। সেই সময় এক গ্লাস গরম বা কুসুম গরম দুধে এক দুইটি পাকা কলা চটকে খেলে তা খুব সহজে হজম হয় এবং দেহে দ্রুত পুষ্টি শোষণ করতে পারে।এতে শরীরের তাৎক্ষণিক শক্তি আসে রুটি বাড়ে এবং সারাদিন কর্মক্ষমতা বজায় থাকে।

সকালে খালি পেটে এই মিশ্রণ নিয়মিত খেলে ধীরে ধীরে স্বাস্থ্য ভালো হয় । কলায় প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি এবং কার্বোহাইড্রেট থাকে, যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। দুধ ভিটামিন এ, ডি্বি,১২ ক্যালসিয়াম ফসফরাস পটাশিয়াম এবং আরো অনেক প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও খনির সরবরাহ করে।দুধ ও কলা যোগ করলে এটি একটি সম্পূর্ণ পুষ্টিকর খাবারে পরিণত হয়।কলা থাকা আয়রন ও দুধের ক্যালসিয়াম একসাথ শরীরকে সবল করে তোলে।কলা থেকে ফাইবার হজমে সাহায্য করে। এই খাবারটি প্রতিদিন খাওয়ার অভ্যাস করলে ধীরে ধীরে ওজন বূদ্ধি পায়। এই খাবারটি বিশেষভাবে উপকারী তাদের জন্য যারা রোগ ও দুর্বল কিংবা খাবার খেতে বা ইচ্ছুক কারণ কলা ও দুধের মিশ্রণ এমনভাবে কাজ করে যা পেট ভরিয়ে রাখে না কিন্তু প্রয়োজনে ক্যালোরি ওষুধ। ও কলা হজমের সাহায্য করে কষ্ট কাঠিন্য দূর করে এবং পেট ঠান্ডা রাখে। এটি নিয়মিত খেলে বেশি গঠনে সহায়তা করে এবং চেহারায় আসে।

আরও পড়ুনঃ০১

গুড়ের পানি ও ডাফুটই

সকালে খালি পেটে শরীরকে পুষ্টিকর ও প্রাকৃতিক কিছু খাবারে খাওয়ানো শরীরের জন্য খুবই উপকারী। যারা ওজন বাড়াতে চান এবং শক্তিশালী শরীর করতে চান তাদের জন্য গুড়ের পানি ডাইফুট হয় হতে পারে এক অন্য অন্য সমাধান।আপনি যদি কম ওজন নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন এবং ওজন বৃদ্ধি করতে চান তাহলে শীতের মৌসুমের গুড়ের পানি পান করতে পারেন ঘুরে একটি উচ্চতা প্রভাব রয়েছে যা শরীরকে ঠান্ডা থেকে মুক্তি দেয় এবং ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এক গ্লাস পানিতে এক টুকরো গুড় সারারাত ভিজিয়ে রাখুন সকালে খালি পেটে এই পানীয় পান করুন।নিয়মিত পান করলে ওজন বাড়বে।

আপনি যদি কম ওজনের সমস্যায় কাটিয়ে উঠতে চান এবং শরীরের স্বাস্থ্যকর চর্বি বাড়াতে চান তাহলে সকালে খালি পেটে এক মুঠ ডাই ফুট খেতে পারেন। খেজুর, ডুমু্‌র বাদাম, কাজ্‌, আখরোটের মত শুকনো ফল রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি। নিয়মিত সকালে খালি পেটে ড্রাই ফুড খেলে স্বাস্থ্যকর উপায় ওজন বৃদ্ধি পায়। এই শরীরের অন্যান্য সমস্যা সমাধানেও উপকারি।

বাদাম ভেজানোও বানানা শেক

সকালে খালি পেটে বাদাম ভিজিয়ে খেলে তা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। মস্তিষ্ক তীক্ষ্ণ করার পাশাপাশি এটি স্বাস্থ্যকর ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করতে পারে। বাদামে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ই, প্রোটিন, এবং ফাইবারের পাশাপাশি ওমেগা থ্রি এবং কমেগা সিক্স এটি সেবনের সারাদিন শক্তি মেলে শরীরের পর্যাপ্ত পুষ্টি পায়। নিয়মিত সকালে খালি পেটে পাঁচ থেকে আটটি বাদাম খেলে ওজন বাড়বে। ওজন বাড়ানোর জন্য এমন কিছু খাবার দরকার যা পুষ্টি শক্তি বর্ধক এবং হজমের সহজ।

ওজন বাড়াতে চাইলে রোজগার খাদ্য তালিকা তে রাখুন কলার শেখ। কলায় অন্যান্য অনেক পুষ্টির সাথে প্রচুর ক্যালোরি থাকে। দুধের সাথে এটি মিশিয়ে পান করলে বেশি উপকারিতা মিলবে। যেকোনো সময় বানানা শেক খেতে পারেন। তবে সবচেয়ে বেশি উপকার মিলবে সকালে খালি পেটে খেলে। বানানা শেক খেলে দ্রুত শারীরিক শক্তি মেলে।এটি ওজন বৃদ্ধিতে কার্যকর। এই দিক থেকে ভেজানো বাদাম এবং বানানা শেখ একটি চমৎকার জুটি সকালে খালি পেটে এই দুটি খাবার খাওয়া শরীরের ওজন বৃদ্ধির পাশাপাশি শক্তি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা এবং রুচি বাড়াতে সাহায্য করে। বাদাম বিশেষ করে কাঠ বাদাম কাঠ কাজুবাদাম, ও আখরো্‌ থাকে স্বাস্থ্যকর ফ্ল্যাট প্রোটিন ফাইবার ভিটামিন ই ম্যাগনেসিয়াম এবং এন্টিঅক্সাইড।

তবে বাদাম কাঁচা অবস্থায় খাওয়ার চেয়ে ভিজিয়ে খেলে তা সহজে হজম হয় এবং শরীরে পুষ্টি দ্রুত শোষণ শোষিত হয়। রাতে পাঁচ থেকে সাতটি বাদাম পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে খাওয়া হলে তা দেহে ধীরে ধীরে শক্তি তৈরি করে এবং ক্যালরি যোগ করে, যা ওজন বাড়াতে কার্যকর। পাশাপাশি এটি ব্রেইন ফ্যাশন হাড়ের গঠন ও ত্বকের উজ্জ্বলতা সহায়তা কর... অন্যদিকে পাকা কলা হলো উচ্চ ক্যালোরি একটি ফল, এটি প্রাকৃতিক চিন্‌ পটাশিয়াম হাইবারো কার্বোহাইডেড ভরপুর।। সকালে খালি পেটে কলা খেলে তা শরীরে তাৎক্ষণিক শক্তি দেয় এবং পেট ভরিয়ে রাখে বিশেষ করে যারা, সকালে ভারী খাবার খেতে পারেন না, তাদের জন্য পাকা কলা একটি সহজ পুষ্টিকর ও এনার্জি সমৃদ্ধ সমাধান।

যদি সকালে খালি পেটে পাঁচ ছয়টি ভেজানো বাদাম ও এর দুটি পাকা কলা খাওয়ার অভ্যাস করা যায্‌, তাহলে এটি ধীরে ধীরে ওজন বাড়ায় শরীর-সবল হয় এবং ক্ষুধা ও বাড়ায়। চাইলে বাদামের সঙ্গে মধু কিংবা কলার সঙ্গে দুধু যোগ করা যেতে পারে এতে ক্যালরি আরও বাড়বে। সব শেষে বলা যায় ভেজানো বাদাম ও পাকা কলা খালি পেটে খাওয়ার ওজন বৃদ্ধির জন্য একটি সহজ সাশ্রয়ী ও কার্যকর অভ্যাস ওজন বাড়ানো সম্ভব।

আরও পড়ুনঃ০২

খেজুর ও দুধ খেলে সকালে খালি পেটে ওজন বাড়ে

খেজুর ও দুধ দুটি সহজলভ্য ও পুষ্টিকর খাদ্য, যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য এটি হতে পারে একটি দারুন সমাধান। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে খেজুর ও দুধ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন শরীরের পুষ্টি গ্রহণের ক্ষমতা বেড়ে যায় এবং ধীরে ধীরে স্বাস্থ্য ভালো হতে শুরু করে। খেজুরে রয়েছে প্রাকৃতিক চিনি যেমন গ্লুকোজ ফর ক্রস ও ক্রস যা শরীরের দূরত্ব এনার্জি যোগায়। ক্যালসিয়াম প্রোটিন ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যা হার মজবুত করতে এবং বেশি গঠনের সহায়ক। প্রতিদিন সকালে চার থেকে ছয়টি খেজুর গরম দুধে ভিজিয়ে খেলে এটি হজমের সাহায্য করে এবং খিদে বাড়ায়।

এই বাড়তি খিদে পরবর্তী আরো পুষ্টিকর খাবার খেতে সহায়তা করে, যা ওজন বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। অনেক রোগা ও দুর্বল ব্যক্তি পর্যাপ্ত খেতে না পারার কারণে ওজন বাড়তে পারে না। খেজুর ও দুধ একসাথে খেলে তা শারীরিক প্রয়োজনীয় শক্তি দেয় এবং খাওয়ার ইচ্ছে বাড়ায়। খালি পেটে খেজুর ও দুধ খাওয়া হলে শরীর খালি অবস্থায় সহজে সব পুষ্টি শোষণ করতে পারে।এতে করে শরীর দূরত্ব সারা দেয় এবং ওজন ধীরে ধীরে বাড়তে থা... যারা নিয়মিত শরীর চর্চা করেন, তারা প্রাক ওয়ার্ক আউট নেক হিসেবে খেজুর দুধ গ্রহণ করলে বেশি শক্তিশালী হয়। তবে মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। প্রতিদিন চার থেকে ছয়টি খেজুর এবং এক গ্লাস।. সবশেষে বলা যায় সকালে খেজুর ও দুধ খাওয়ার অভ্যাস শুধু ওজন বাড়ায় না বরং সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নের সাহায্য করে।

খালি পেটে খেজুরও দুধ খাওয়া হলে শরীর খালি অবস্থা সহজে সব পুষ্টি শোষণ করতে পারে। এতে করে শরীর দ্রুত সারা দেয় এবং ওজন ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন তারা ট্রাক ওয়ার্ক আউট স্ন্যাক হিসেবে খেজুর দুধ গ্রহণ করলে বেশি শক্তিশালী হয়। তবে মনে রাখতে হবে অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না। প্রতিদিন চার থেকে ছয়টি খেজুর এবং এক গ্লাস দুধ যথেষ্ট।সবশেষে বলা যায়, সকালে খেজুর ও দুধ খাওয়া অভ্যাস শুধু ওজন বাড়ায় না বরং এটি সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নের সাহায্য করে এটি একটি প্রাকৃতিক ও নিরাপদ উপায় যা কোনো ৫০০ প্রতিক্রিয়া ছাড়াই ধীরে ধীরে ওজন বাড়াতে সহায়ক।

ডিম সিদ্ধ ও সিদ্ধ আলু

সকালে খালি পেটে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যারা ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য সিদ্ধ ডিম ও সিদ্ধ আলু হতে পারে সহজ, কার্যকর ও ছাত্র একটি সমাধান। ডিম ও দুধে আলু দুটোই পুষ্টি ভরপুর এবং একসাথে খাওয়া হলে শরীর পর্যাপ্ত প্রোটিনও কার্বোহাইড্রেট সরবরাহ করে। এর এর ফলে শরীর শক্তি বাড়ে বেশি গঠনে সাহায্য হয় এবং ধীরে ধীরে ওজন বৃদ্ধি পায়।সিদ্ধ ডিমের প্রচুর প্রোটিন স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ভিটামিন বি১২ ও আয়রন থাকে, যা বেশি গঠনের জন্য অপরিহার্য।

অন্যদিকে সিদ্ধ আলুতে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট ও স্ট্যাট যা শরীরের প্রয়োজনীয় ক্যালোরি যোগায়। এই দুটি খাবার একসাথে খেলে শরীর দীর্ঘক্ষণ ভরপুর থাকে এবং ক্ষুধা কমিয়ে যায় না বরং হজম প্রক্রিয়া সঠিকভাবে চলে বলে দিনে অন্যান্য সময়ও খাবার রুচি বাড়ে, যা ওজন বৃদ্ধির সহায়ক। নিয়মিত সকালে দুটি সিদ্ধ ডিম ও একটি মাঝারি মাপের সিদ্ধ আলু খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ওজন ও শক্তির পার্থক্য অনুভব করা যায়।

খালি পেটে ডিম ও আলু খাওয়ার আরেকটি সুবিধা হল এই সময় শরীরের সবচেয়ে বেশি পুষ্টি শোষণ করতে সক্ষম থাকে. ফলে খাবারের গুনাগুন পুরোপুরি কাজে লাগে. বিশেষ করে যারা পাতলা ও দুর্বল তাদের শরীরের বেশি বাড়তে এই দুটি উপাদান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে. তবে খেয়াল রাখতে হবে অতিরিক্ত লবণ বা মসলা ছাড়া ডিম ও আলু খাওয়ায় ভালো চাইলে সামান্য অলিভ অয়েল বা ঘি ব্যবহার করা যেতে পারে এটি খাবারের সাবযুক্ত করে এবং বাড়তি ক্যালরি যোগায় সর্বশেষ বলা যায় ডিম সিদ্ধ ও আলু সিদ্ধ একটু সুষুম পুষ্টিকর প্রাকৃতিক উপায়ে ওজন বাড়ানোর জন্য যারা স্বাস্থ্যসম্মত ভাবে ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এই খাবারটি অত্যন্ত কার্যকর।

.আরও পড়ুনঃ০৩ 

ছোলা ও কিসমিস

সকালে ছোলা পেটে এমন কিছু খাওয়া উচিত যা শরীরের শক্তি যোগায়, সহায়তা করে এবং ওজন বৃদ্ধির কার্যক্রয় হয়। এমন দুটি খাবার যা একসাথে খেলে দেহের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ হয় এবং ধীরে ধীরে ওজন বাড়ে। বিশেষ করে যারা রোগা ও দুর্বল, কাদের জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ছোলা ও কিসমিস খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। সিদ্ধ চুলায় রয়েছে উচ্চমাধ্যার প্রোটিন ফাইবার আয়রণ ও দিন যা শরীর গঠনে সহায়তা করে এটি হজমের ধীরগতিতে কাজ করে ফলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে এবং বারবার খাওয়ার প্রয়োজন হয় না।

উচ্চমাত্রার প্রোটিন ফাইবার আইরন ও ডিং যা শরীর গঠনে সহায়তা করে।, এটি হজমে ধীরগতিতে কাজ করে ফলে দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে এবং বারবার খাওয়ার প্রয়োজন হয় না। অন্যদিকে কিসমিস হল প্রাকৃতিক চিনি আইরন ও অ্যান্টি-অক্সাইড সমৃদ্ধ একটি শুকনো ফল। কিসমিস খাওয়ার ফলে শরীরের শক্তি বাড়ে। রক্ত শূন্যতা দূর হয় এবং উজ্জ্বল হয় খালি পেটে এক মুঠো সিদ্ধ কিসমিস খেলে শরীরের তাৎক্ষণিক শক্তি পাওয়া যায়। বিশেষ করে ছোলা ও কিসমিস একসাথে খেলে শরীরের ক্যালরি ও মিনারেল ভারসাম্য তৈরি হয়। এটি শুধু ওজন বাড়াতে সাহায্য করে না বরং হজম শক্তি উন্নত করে এবং হুদাবাদ বাড়ায় যাদের খাওয়া রুচি কম তাদের জন্য এটি অত্যন্ত উপকারী একটি প্রাকৃত খাবার।

এছাড়াও শুলাও কিসমিস রক্ত শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সহায়তা করে ফলে একটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ পরিমাণে খাওয়া যায় অনেকে খেজুর বা মধুর সঙ্গে ছোলা মিশিয়ে খেয়ে থাকেন তাতে উপকার পাওয়া যায় সবশেষে বলা যায় প্রতিদিন সকালে খালি পেটে চুলা ও কিসমিস খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুললে শরীর ধীরে ধীরে ওজন বাড়ে থাকে. এটি একটি সহজলভ্য সাশ্রয়ী ও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হীন প্রাকৃতিক পদ্ধতি যা স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।.


ঘি ও রুটি খেলে ওজন বাড়ে

সকালে খালি পেটে পুষ্টিকর ও ক্যালরিযুক্ত খাবার গ্রহণ করলে তার শরীর দুর্বৃত্ত গ্রহণ করে এবং শক্তি উৎপাদনের ব্যবহার করে। যারা স্বাভাবিকের চেয়ে অনেকটা রোগা এবং ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য ঘি ও রুটি একটি কার্যকরী ও সহজলভ্য সমাধান। অন্যতম সেরা উচ্চ ঘি এবং রুটি হলো জটিল কার্বোহাইটেটের একটি ভাল একটি ভালো উৎসব এই দুটি উপাদান একসাথে খেলে শরীর দ্রুত ক্যালরি জমা হয় এবং ওজন বাড়ে।

এই দুটি উপাদান একসাথে খেলে শরীর দূরত্ব ক্যালোরি জমা হয় এবং ওজন বাড়ে। দিতে রয়েছে প্রচুর স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ক্যালোরি, ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কেআই এটি হজম শক্তি বাড়ায়, পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে এবং হরমোন নিয়ন্ত্রণে রাখে। অন্যদিকে আটা রুটিতে রয়েছে কার্বোহাইড্রেট হাইবার ও কিছুটা প্রোটিন, যা দীর্ঘ। সময় পেট ভরা রাখতে সয়েতা করে সকালে খালি পেটে গরম রুটির সঙ্গ.১বা ২ চামচ ঘি মিশিয়ে খেলে এটি শরীরকে প্রয়োজনীয় শক্তি যোগায়। বিশেষ করে ঘি এমন একটি উপাদান যা মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায় এবং শরীরের কোষগুলোকে মেরামত করে।

খালি পেটে খেলে এই পুষ্টিগুণ শরীরে সহজে শোষণ করতে পারে। নিয়মিত এই অভ্যাস গড়ে তুললে হজম শক্তি বাড়ে, খাওয়া রুচি তৈরি হয় এবং শরীরের মাংসপেশি ও ফ্ল্যাট ধীরে ধীরে বাড়ে। এর ফলে স্বাভাবিকভাবে ওজন বৃদ্ধি পায় ।মনে তবে মনে রাখতে হবে পরিমাণ এর অতিরিক্ত ঘি খাওয়াই ভালো। প্রতিদিন একবার দুইটি রুটির সঙ্গে ১, চামচ ঘি যথেষ্ট চাইলে সঙ্গে হালকা মিষ্টি দই বা কলা খাওয়া যেতে পারে এতে ক্যালসিয়াম ও পুষ্টি ভারসাম্য তৈরি হয়। সব শেষে বলা যায় সকালে খালি পেটে ঘি ও রুটি খাওয়ার অভ্যাস শুধুমাত্র ওজন বাড়ায় না বরং এটি পরিপাকন্ত ঠিক রাখে এবং সারাদিনে জন্য শরীরকে প্রস্তুত করে। এটি একটি ঘরোয়া শাস্ত্রী এবং সুস্থ উপায়ে ওজন বৃদ্ধি পদ্ধতি যা সহজেই অনুসরণ করা যায়।

হালুয়া ও সুজির হালুয়া খেলে ওজন বাড়ে

ওজন বৃদ্ধির জন্য সকালে খালি পেটে পুষ্টিকর ও ক্যালরিযুক্ত খাবার খাবা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে হালুয়া ও বিশেষ করে সুজির হালুয়া একটি পরিচিত, এবং কার্যকারী খাবার। এটি ঘরোয়াভাবে সহজে তৈরি করা যায় এবং এতে ব্যবহৃত উপাদান গুলি যেমন সুজি,চিনি,ঘি ও দুধ সবই শরীর শক্তি ও ক্যালরি যোগ করতে সক্ষম । সকালে প্রথম খাবারে হিসেবে সুজির হালুয়া খেলে শরীরের দ্রুত শক্তি আসে এবং ধীরে ধীরে ওজন বাড়তে শুরু করে।

সুজি হল জটিল কার্বোহাইডেট একটি ভালো উৎস, যা ধীরে ধীরে হজম হয় এবং শরীরকে দীর্ঘ সময় এনার্জি সরবরাহ করে। ঘি ও দুধ মিশিয়ে তৈরি করলে হালুয়াটি আরো বেশি ক্যালোরিযুক্ত ও পুষ্টিকর হয়ে ওঠে। ঘিটে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ফ্যাট যা শরীরকে কোষ মেরামত করে এবং হরমোনের উৎপাদনে সহায়তা করে। দুধে সরবরাহ করে যা তাৎক্ষণিক শক্তির উৎস। খালি পেটে এই খাবার খেলে শরীর সহজে পুষ্টি গুলো শোষণ করতে পারে এবং ক্ষুধ বাড়ে। এটি বিশেষ করে রোগাও দুর্বল মানুষের জন্য খুব উপকারী, যারা এক বেলার বেশি খেতে পারেনা হালুয়া খেয়ে দিনে শুরু করলে শরীরে ক্যালরি ঘাটতি কম এবং পরবর্তী খাওয়া রুচি বাড়ে।

তবে খেয়াল রাখতে হবে অতিরিক্ত চিনি বা ঘি ব্যবহার করলে তা বিপরীত প্রবাহ প্রভাব ফেলতে পা্রে। তাই সুস্থ ভাবে ওজন বাড়াতে হালকা পরিমাণে পরিমিত চিনি ও ঘি ব্যবহার করে হালুয়া তৈরি করা উচিত। চাইলে হালুয়া সঙ্গে কিছু বাদাম কিসমিস বা নারিকেল কুচি করা যায়। সর্বশেষে বলা যায় সুজির হালুয়া শুধু ওজন বাড়ানোর জন্যই নয় বরং এটি এক ধরনের সুষুম খাবার যা সকালের জন্য দারুন উপযুক্ত এটি সহজ পেত পুষ্টিকর এবং শরীরে দূরত্ব এনার্জি ও ক্যালোরি সরবরাহ করে যা ধীরে ধীরে ওজন বৃদ্ধির সহায়তা করে।

মিষ্টি দই সকালে খালি পেটে খেলে ওজন বাড়ে

 শুধু একটি সুস্বাদু খাবার নয, বরং এটি পুষ্টিগুণ ঘর একটি প্রাকৃত খাদ্য যা ওজন বাড়াতে সহায়তা করে। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে মিষ্টি দই খেলে তা শরীরে হজম শক্তি বাড়ায়, উন্নত করে এবং ধীরে ধীরে ওজন বৃদ্ধি সহায়তা করে যারা রোগা ও দুর্বল এবং স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়াতে চান তাদের জন্য প্রতিদিন খালি পেটে মিষ্টি দই খাওয়া অভ্যাস খুবই কার্যকর।

মিষ্টি দই থাকে প্রোটিন, ফ্যাট, ভিটামিন ব্‌ এবং ব্যাকটেরিয়া যা হজমে সাহায্য করে।প্রোবায়াটিক উৎপাদন অন্ত পরিস্কার রাখে। এবং খাবারের উৎপাদন গুলো ভালোভাবে শোষণ হয়, ফলে দেহের প্রয়োজনে পুষ্টি পৌঁছাতে পারে। হজম ভালো হয়, খাওয়া রুটি বাড়ে এবং দিনে বারবার খাবার সক্ষমতা তৈরি হয় যা ওজন বাড়ানোর একটি প্রধান শর্ত। মিষ্টি দই থাকার প্রাকৃতিক চিনি ও দুধের ফ্যাট শরীরের তাৎক্ষণিক ক্যালসিয়াম সরবরাহ করে। সকালে থাকার কারণে দেহে এই পুষ্টিগুলো দ্রুত গ্রহণ করে এবং এনার্জি হিসেবে সংরক্ষণ করে প্রতিদিন সকালে এক বাটি মিষ্টি দই খেলে শরীর-স্বাতের বোধ করে কর্মশক্তি বাড়ে এবং ধীরে ধীরে শরীর ভারী হতে শুরু করে।

এছাড়াও মিষ্টি দই মানসিক প্রশান্তি দেয় যা পরক ভাবে শরীরের হরমোন ব্যালেন্স নিয়ন্ত্রণ রাখে হরমোনের সঠিকভাবে কাজ করে শরীরের ওজন স্বাভাবিকভাবে বাড়ে বা কমে যেটা প্রয়োজন অনুযায়ী হয় চাইলে মিষ্টি দই সামান্য চিড়া কলা বা বাদাম মিশিয়ে খেয়ে আরো বেশি ক্যালোরিও পুষ্টি পাওয়া সম্ভব। তবে মনে রাখতে হবে যারা ডায়াবেটিস তাদের জন্য অতিরিক্ত দই খাওয়া উপযুক্ত নয়। সবশেষে বলা যায়। মিষ্টি দই সকালে খালি পেটে খেলে ওজন বাড়তে তা অত্যন্ত কার্যকর সহজ লভ্য এবং সুষম একটি খাদ্য এটি নিয়মিত খাওয়া অভ্যাস গড়ে তুললে শরীরের পুষ্টি ঘাটতি পূরণ হয় এবং ধীরে ধীরে কাঙ্খিত ওজন বৃদ্ধি পায়।

সাদা ভাত ও ডিম ভাজা

সকালে খালি পেটে পুষ্টিকর এবং ক্যালরি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যারা রোগা ও দুর্বল এবং ওজন বাড়তে বাড়াতে চান, তাদের জন্য সাদা ভাত ও ডিম ভাজি হতে পারে সহজ সাশ্রয়ী এবং কার্যকারী একটি সমাধান। এই দুটি খাবার একত্রে খেলে শরীরের প্রয়োজনীয় কার্বোহাইড্রেট ও প্রোটিন সরবরাহ হয় যা ওজন বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখে। এই খাবারে হজমের সহজ এবং বেশি খিদে তৈরি করে না ,বরং সুষম উপায়ে শরীরের ক্যালরি বাড়াতে সাহায্য করে

সাদা ভাতে থাকে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট যা শরীরকে শক্তি দেয় এবং দ্রুত ক্যালোরি সরবরাহ করে অন্যদিকে ডিমে থাকে উচ্চমাত্রার প্রোটিন স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ভিটামিন ও মিনারে্‌ যা বেশী গঠনে সাহায্য করে এবং শরীরকে পূর্ণতা দেয়। সকালে খালি পেটে এক প্লেট সাদা ভাত ও একটি বা দুটি ডিম ভাজি খেলে দীর্ঘক্ষন পেট ভরা থাকে এবং সারাদিন শক্তি বজায় থাকে।এই খাবারে হজমে সহজে এবং বেশি খিদে তৈরি করে না, বরং সুষম উপায়ে শরীরের ক্যালরি বাড়ার হাতে সাহায্য করে। যারা দিনে পর্যাপ্ত খেতে পারেন না তাদের জন্য সকালে খাবারটি ওজন বৃদ্ধির জন্য একটি ভালো শুরু হতে পারে। চাইলে ডিমের সামান্য ঘি বা অলিভল দিয়ে ব্যবহার করলে ক্যালোরি আরো বাড়বে।

অবশেষে বলা যায় সাদা ভাত ও ডিম ভাজি খালি পেটে খাওয়ার অভ্যাস শরীরে প্রয়োজনীয় শক্তি ও পুষ্টি যোগায় এবং স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বৃদ্ধির সহায়তা করে। নিয়মিত এই অভ্যাস গড়ে তুললে শরীর ধীরে ধীরে সুস্থ সবল হয়ে ওঠে।

গরুর দুধ ও চিড়া সকালে খালি পেটে খেলে ওজন বাড়ে

ওজন বাড়াতে চাইলে সকালে খালি পেটে সহজ পুষ্টিকর এবং ক্যালরিযুক্তির খাবার গ্রহণ করা খুব জরুরি। এক্ষেত্রে গরুর দুধ ও চিড়া সংমিশ্রণ একটি জনপ্রিয় এবং কার্যকর খাবার হিসেবে বিবেচিত। এটি শুধু সহজলভ্য ও স্বাস্থ্যই নয় বরং শরীরের প্রয়োজনীয় শক্তি পুষ্টি সরবরাহ করতে সক্ষম করে।উচ্চমাত্রার প্রোটিন ক্যালসিয়াম ফ্ল্যাট এবং ভিটামিন জাহার শক্ত করে এবং শরীরের বেশি গঠন সহায়তা করে। অন্যদিকে শিরা হলো একটি হালকা ও সহজপাঠা কার্বোহাইড্রেট সমৃদ্ধ খাবার চিঁড়ায় রয়েছে আয়রন ফাইবার ও কিছু পরিমাণের প্রার্থক শয়তান করে এবং ক্ষুধা বাড়ায়।

সকালে খালি পেটে দুধ ও চিড়া খেলে তা শরীর সহজে শোষণ করতে পারে এবং তাৎক্ষণিক শক্তি দেয়। এই খাবারটি যারা রোগা দুর্বল বা নিয়মিত খেতে পারেন না ,তাদের জন্য আদর্শ চাইলে দুধ চিনি কলা বা কিসমিস নিয়ে এসে খেলে তা আরো বেশি ক্যালোরি যুক্তি ও পুষ্টিকর হয়। এতে একদিকে যেমন শরীরের ক্যালরি যোগ হয় অন্যদিকে খাওয়া রুটি বাড়ে যা পরবর্তী বেলায় অধিক খাবার গ্রহণের সহায়তা হয়। সবশেষে বলা যায় গরুর দুধ ও চিড়া খালি পেটে খাওয়ার অভ্যাস শরীর কে ধীরে ধীরে সবল করে এবং স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে এটি প্রতিদিন সকালে খাওয়ার উপযোগী একটি সম্পন্ন পুষ্টিকর খাবার।

সর্বশেষে বলা যায় গরুর দুধ ও চিড়া খালি পেটে খাওয়া অভ্যাস শরীরকে ধীরে ধীরে সবল করে। এবং স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে এটি প্রতিদিন সকালে খাওয়ার উপযোগী একটি সম্পন্ন পুষ্টিকর খাবার।

ঘরোয়া স্যুপ

সকালে খাবার প্রতিদিনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যারা স্বাস্থ্যকর ভাবে ওজন বাড়াতে চান, তাদের জন্য সকালে খালি পেটে ঘরোয়া মুরগির সুপ খাওয়া হতে পারে কার্যকরী ও উপকারী একটি পদ্ধতি। মুরগির সুপে শুধু সুস্বাদু নয় বরং এতে থাকে প্রোটিন, মিনারে্‌ এসিড, ও হাইড্রোটিক,উপাদান যা শরীরের বেশি গঠন ও শক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।বিশেষ করে দেশি বা ঘরোয়া মুরগির মাংসের ফ্যাট কম কিন্তু পুষ্টিগুণ বেশি হার সব মুরগির টুকরা সিদ্ধ করে সুপ তৈরি করলে তাতে হাট থেকে পোলা যেন কোন পদার্থ বের হয়ে সুদ মিশে যায়।

এই উপাদান গুলো আরো বেশি শক্তিশালী করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। সকালের সময় যখন পেট একদম খালি থাকে তখন শরীর সহজে এসব পুষ্টি শোষণ করতে পারে ফলে এই সময় মুরগির স্যুপ দেয় খেলে দেহের প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম ও পুষ্টি দ্রুত সরবরাহ হয়। মুরগির সুপে যদি কিছুটা অলিভ অয়েল রসুন আদা ও কিছু সবজি যোগ করা হয় তাহলে এটি আরো বেশি স্বাস্থ্যকর হয়ে ওঠে।সবজি থেকে পাওয়া ফাইবার হজমের সাহায্য করে এবং রসুন ও আদা হজমে শক্তি বাড়ায়। এতে করে দিনে অন্য বেলাতেও ক্ষুধা বাড়ে। যা ওজন বৃদ্ধিতে সহায়ক খুব হালকা হওয়া এটি পেট ভরিয়ে রাখে না বরং খাওয়া রুচি বাড়িয়ে তুলে এই খাবারটি বিশেষভাবে উপকারী তাদের জন্য যারা একসাথে ভারী কিছু খেতে পারেন না অথবা রোগা ও দুর্বলতা কারণে হালকা খাবার খেতে চান।

নিয়মিত সকালে এক বাটি গরম মুরগির সুপ খেলে ধীরে ধীরে শক্তি ও ওজন বাড়তে থাকে সর্বশেষে বলা যায় ঘরোয়া মুরগির সুপে পুষ্টিকর সহজ এবং উপকারী খাবার, যা খালি পেটে খেলে শরীর সুস্থ ভাবে ওজন বাড়তে সহায়তা করে।

শেষ কথা ;

ওজন বাড়ানো মানেই অস্বাস্থ্যকর চর্বি গ্রহণ নয়। বরং প্রাকৃতীয় সুষুম খাবার ধীরে ধীরে ওজন বাড়ানো স্বাস্থ্যকর উপায় সকালের সময় গ্রহণের জন্য শ্রেষ্ঠ। তাই খালি পেটে পুষ্টিকর খাবার বহন করলে তা সহজে শরীর গ্রহণ করে ও ফলাফল দেয় ।

ওজন বাড়ানো যেমন ধৈর্য ও নিয়মিত অভ্যাসের বিষ। তেমনি সঠিক সময় ও সঠিক খাবার বেছে নেওয়া তার চাবিকাঠি। সকালে খালি পেটে শরীরের পুষ্টি শোষণ করার ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি থাকে। এই সময়ে যদি পুষ্টিকর উচ্চ ক্যালরিযুক্ত এবং সহজ পাঠ্য খাদ্য খাওয়া যায় তবে তা শরীরে দূরত্ব ফল দেয়।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url