মাথা ব্যথা কমানোর ১২টি ঔষধের নাম

মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিতসঠিক ডোজ ও ব্যবহারের নির্দেশনাশরীরের ক্ষতি এড়াতে করণীয়বাংলাদেশে সহজে পাওয়া যায় এমন ওষুধওষুধ ছাড়া মাথা ব্যথা কমানোর উপায়

মাথা ব্যথা কমানোর ১২টি ঔষধের নাম

সঠিক ওষুধ বেছে নিনচিকিৎসকের পরামর্শ নিনমাথা ব্যথাকে অবহেলা করবেন নাস্বাস্থ্য সচেতন হোন অতিরিক্ত পেইনকিলার এড়িয়ে চলুন

সুচিপত্রঃমাথা ব্যথা কমানোর ১২টি ঔষধের নাম

মাথা ব্যথা কমানোর ১২টি ঔষধের নাম

মাথা ব্যথা এমন একটি অস্বস্তিকর সমস্যা যা হঠাৎ করে কাজের ব্যস্ততা, স্ট্রেস, ঘুম কম হওয়া, সর্দি-জ্বর বা ডিহাইড্রেশন থেকে শুরু হতে পারে। অনেকেই এই ব্যথা কমানোর জন্য ঘরে থাকা সাধারণ ঔষধ ব্যবহার করেন। বাজারে মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধের বিভিন্ন নাম পাওয়া যায় এবং এগুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ব্যথা দ্রুত উপশম করতে সাহায্য করে। তবে ওষুধ খেলেই যে সমস্যার মূল কারণ ঠিক হবে তা নয়। বরং জানা দরকার কোন ওষুধ কখন ব্যবহার করতে হবে এবং কতটা নিরাপদ ডোজ। এই আর্টিকেলে মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানানো হলো যাতে পাঠক সহজেই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এখানে উল্লেখ করা ১০টি জনপ্রিয় ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শে এবং নির্ধারিত মাত্রায় সেবন করা উচিত। SEO উন্নতির জন্য পুরো ব্লগে ৭ বার ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়েছে।

প্যারাসিটামল

বাংলাদেশে মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ হিসেবে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার হয় প্যারাসিটামল। হালকা থেকে মাঝারি পর্যায়ের ব্যথা কমাতে এটি অত্যন্ত কার্যকর। জ্বরের সাথেও যখন মাথা ধরে যায়, তখন এই ওষুধ দ্রুত আরাম দেয়। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সাধারণ ডোজ ৫০০ থেকে ১০০০ মিলিগ্রাম, দিনে তিনবারের বেশি না নেওয়াই ভালো। অতিরিক্ত সেবনে লিভার ক্ষতির ঝুঁকি থাকে। তাই মেডিকেলের পরামর্শ ছাড়া বেশি সেবন করা উচিত নয়। অনেকেই ভাবে প্যারাসিটামল নিরাপদ তাই যত খুশি খাওয়া যায়। এ ধারণা ভুল। শিশুদের ক্ষেত্রে ওজন অনুযায়ী ডোজ ঠিক করা জরুরি। বিভিন্ন ব্র্যান্ড নামে পাওয়া যায় যেমন নাপা, ফিভা, সিটামল ইত্যাদি। সহজলভ্য হওয়ায় অনেকে প্রথমেই এই ওষুধ নেন, কিন্তু যদি ব্যথা বেশি দিন থাকে তাহলে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

আরও পড়ুনঃচুল পড়া বন্ধ ও নতুন চুল গজানোর ঘরোয়া উপায়

আইবুপ্রোফেন

আইবুপ্রোফেন হলো নন-স্টেরয়েড এন্টি-ইনফ্লেমেটরি ড্রাগ (NSAID)। প্রদাহজনিত মাথা ব্যথা বা মাইগ্রেনের ক্ষেত্রে এটি খুব ভালো কাজ করে। মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ হিসেবে এটি দ্রুত প্রভাব ফেলে। সাধারণ ডোজ ২০০ থেকে ৪০০ মিলিগ্রাম, প্রয়োজনে দিনে ৩ বার পর্যন্ত নেওয়া যায়। খালি পেটে খেলে পেটে অস্বস্তি, গ্যাস্ট্রিক বা আলসার সমস্যা বাড়তে পারে। তাই খাবারের পর সেবন করা ভালো। যাদের কিডনি সমস্যা, উচ্চ রক্তচাপ, বা গর্ভাবস্থা আছে তারা এই ওষুধ এড়িয়ে চলা উচিত। সাধারণত পেইনকিলার হিসেবে এটি জনপ্রিয় হলেও চিকিৎসকের ফলোআপ ছাড়া দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে শরীরের ক্ষতি হতে পারে। ব্র্যান্ড নামে পাওয়া যায়: নুরোফেন, আইবুলিভ, এবুফেন ইত্যাদি। আকস্মিক মাথা ব্যথায় এটি দ্রুত আরাম দেয়।

এসপিরিন

এসপিরিনও একটি NSAID এবং বহু বছর ধরে মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বিশেষ করে সর্দি-জ্বর বা সাইনাসের কারণে মাথা ধরলে এটি উপকারী। এটি ব্যথা কমায় এবং প্রদাহও কমাতে ভূমিকা রাখে। প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সাধারণ ডোজ ৩০০ থেকে ৬০০ মিলিগ্রাম। তবে এই ওষুধে পেটের সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা বেশি, খালি পেটে খাওয়া ঠিক নয়। যাদের রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা আছে তারা এসপিরিন সেবন করা উচিত নয়। ১২ বছরের কম বয়সী শিশুকে এই ওষুধ না দেওয়াই ভালো। মাথা ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হলে এই ওষুধ অকার্যকর হতে পারে এবং চিকিৎসা জরুরি হয়। হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে কম ডোজে এসপিরিন ব্যবহার হয়। তবে যারা নিয়মিত ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন।

ন্যাপ্রক্সেন সোডিয়াম

ন্যাপ্রক্সেন সাধারণ মাথা ব্যথা ছাড়াও মাইগ্রেনের ব্যথায় কার্যকর। এটি শরীরের প্রদাহ কমিয়ে আরাম দেয়। মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ হিসেবে এটি তুলনামূলক দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে, তাই অনেকে এটি পছন্দ করেন। সাধারণ ডোজ ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম। খাবারের পরে খাওয়া উচিত, কারণ গ্যাস্ট্রিক বাড়াতে পারে। যাদের আলসারের ইতিহাস বা অ্যাজমা সমস্যা আছে তারা সতর্ক থাকবেন। গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে চিকিৎসক না বললে ব্যবহার করা যাবে না। ব্র্যান্ড নামে পাওয়া যায়: ন্যাপরোসিন, নাপ্রোক্সা ইত্যাদি। ব্যথা যদি ঘন ঘন দেখা দেয় তবে ওষুধের ওপর নির্ভরশীল হওয়া ঠিক নয়, কারণ সমস্যার মূল কারণ দূর করা জরুরি।

আরও পড়ুনঃচুল পড়া বন্ধ ও চুলের গোড়া শক্ত করার উপায়

মেফেনামিক অ্যাসিড (পোনস্টান)

এটি বাংলাদেশের খুব পরিচিত একটি ব্যথানাশক এবং বিশেষ করে মাথা ব্যথা, দাঁতের ব্যথা, মাসিকের ব্যথায় ব্যবহৃত হয়। মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধগুলোর মধ্যে এটি একটু শক্তিশালী ধরণের। সাধারণ ডোজ ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিগ্রাম। খাবারের পরে সেবন করতে হয়। কিছু ক্ষেত্রে মাথা ঘোরা, গ্যাস্ট্রিক বা এলার্জি হতে পারে। যাদের কিডনি বা লিভারের সমস্যা আছে তারা ব্যবহার করলে সতর্ক থাকতে হবে। শিশুদের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া না দেওয়া ভালো। ব্র্যান্ড: পোনস্টান, মেফেন ইত্যাদি। না জেনে বেশি খেলে ক্ষতি হলে তা প্রতিরোধ করা কঠিন হয়ে যায়। তাই প্রয়োজন ছাড়া ব্যবহার নয়।

ডাইক্লোফেনাক সোডিয়াম

তীব্র ব্যথা কমাতে ডাইক্লোফেনাক খুবই কার্যকর। মাথা ব্যথা যদি ঘাড়ের ব্যথা বা মাংসপেশীর সমস্যা থেকে হয়, তখন এটি ভালো কাজ করে। এটি মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধের তালিকায় এমন একটি ওষুধ যা দ্রুত রিলিফ দেয়। সাধারণ ডোজ ৫০ মিলিগ্রাম। তবে এই ওষুধ পেটের ক্ষতি করতে পারে, আলসার বাড়াতে পারে। ডাক্তার ছাড়া দীর্ঘদিন খাওয়া উচিত নয়। ইনজেকশন হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। ব্র্যান্ড: ভোল্টারেন, ডাইক্লো। হার্টের সমস্যা থাকলে চিকিৎসক বিশেষ পরামর্শ ছাড়া সেবন করা নিরাপদ নয়।

অ্যাসিটামিনোফেন কফ সলিউশন

জ্বর বা সর্দি-কাশির সাথে মাথা ব্যথা থাকলে এই সলিউশন বেশ উপকারী। এতে প্যারাসিটামলসহ অন্যান্য উপাদান থাকে যা মাথার চাপ কমায়। শিশুদের ক্ষেত্রে ডোজ সঠিক রাখতে হয়। মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধগুলোর মধ্যে এটি তরল হওয়ায় সহজে শোষিত হয়। তবে কাশির ওষুধে ঘুম ও মাথা ঘোরার প্রবণতা থাকতে পারে। তাই অতিরিক্ত সেবন নয়। বিশেষ করে ছোট শিশুদের ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের নির্দেশনা মানতে হবে। ভুল ডোজে উপকারের বদলে ক্ষতি হতে পারে।

আরও পড়ুনঃ মেয়েদের চুল ঘন করার তেলের নাম

সুমাট্রিপটান (বিশেষ ক্ষেত্রে)

এটি মূলত মাইগ্রেনের জন্য ব্যবহৃত শক্তিশালী ওষুধ। সাধারণ মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ হিসেবে নয়। যখন সাধারণ ব্যথানাশক কাজ না করে তখন চিকিৎসকরা সুমাট্রিপটান প্রেসক্রাইব করেন। ওষুধটি রক্তনালীর সংকোচন ঘটিয়ে ব্যথা কমায়। ডোজ চিকিৎসক ঠিক করে দেন। গর্ভবতী, হৃদরোগী বা উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের সতর্ক থাকতে হয়। এটি প্রেসক্রিপশন ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না। মাথা ব্যথা যদি বারবার মাইগ্রেনের মতো হয় তবে নিজে নিজে ওষুধ না খেয়ে নিউরোলজিস্ট দেখানো উচিত।

এসপিরিন-ক্যাফেইন কম্বো

কিছু ব্র্যান্ডে এসপিরিনের সাথে ক্যাফেইন যুক্ত থাকে। এতে ব্যথা উপশম আরও দ্রুত হয়। ক্যাফেইন মস্তিষ্কের রক্তনালি সংকুচিত করে এবং ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। সাধারণ ডোজ লেবেল অনুসারে নেওয়া উচিত। অতিরিক্ত ক্যাফেইন ঘুম কমিয়ে দিতে পারে, নার্ভাস করে তুলতে পারে। যাদের গ্যাস্ট্রিক সমস্যা আছে তারা সতর্ক থাকবেন। এই ধরনের মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ ব্যবহারে চিকিৎসকের পরামর্শ থাকলে ভালো।

প্যারাসিটামল-কোডিন কম্বো

এটি সাধারণত তীব্র মাথা ব্যথায় ব্যবহৃত হয় এবং প্রেসক্রিপশন প্রয়োজন হয়। কোডিন মস্তিষ্কে ব্যথা অনুভূতি কমিয়ে দেয়। তবে এটি আসক্তি তৈরি করতে পারে। মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধের মধ্যে এটি সবচেয়ে নিয়ন্ত্রিত ওষুধগুলোর একটি। ডোজ ৮ থেকে ১২ ঘন্টা পর পর। ঘুম ও মাথা ঘোরার প্রবণতা বাড়ে। তাই গাড়ি চালানো বা বিপজ্জনক কাজ করা ঠিক নয়। শিশুদের ক্ষেত্রে সাধারণত দেওয়া হয় না।

মাথা ব্যথা কমানোর বিশেষ সতর্কতা

যেকোনো ব্যথানাশক নিয়ম ছাড়া বেশি সেবন করা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। গ্যাস্ট্রিক, কিডনি সমস্যা, লিভার ড্যামেজ বা আসক্তি তৈরি হতে পারে। মাথা ব্যথা বারবার হলে শুধু মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ খেয়ে সমস্যা ঢেকে রাখা ঠিক নয়। কারণের দিকে নজর দেওয়া জরুরি। বিশ্রাম, পানি পান, চোখের যত্ন এবং স্ট্রেস কমানোও গুরুত্বপূর্ণ। অসুস্থতা, রক্তচাপ, সাইনাস বা চোখের সমস্যা থাকলেও মাথা ধরতে পারে। তাই বারবার ব্যথা হলে ডাক্তারের সাথে আলোচনা জরুরি।

ওষুধ ছাড়াও করণীয়

সাধারণ মাথা ব্যথায় কিছু ঘরোয়া ও প্রতিরোধমূলক উপায়ও কাজে দেয়। যেমন পর্যাপ্ত ঘুম, সময়মতো পানি পান, চোখে কম চাপ দেওয়া, আওয়াজ এড়িয়ে চলা এবং স্ট্রেস কমানো। আদা-চা, মাথায় ঠান্ডা বা গরম সেঁক, হালকা মালিশ অনেক সময় ওষুধ ছাড়াই আরাম দেয়। নিয়মিত ব্যথা হলে স্বাস্থ্য পরীক্ষা জরুরি। কারণ শুধুমাত্র মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধের ওপর নির্ভর করলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে।

শেষ কথাঃমাথা ব্যথা কমানোর ১২টি ঔষধের নাম

মাথা ব্যথা খুব সাধারণ একটি সমস্যা হলেও প্রয়োজন ছাড়া ওষুধ সেবন করা বিপজ্জনক হতে পারে। মাথা ব্যথা কমানোর ঔষধ সঠিক সময়ে এবং সঠিক ডোজে গ্রহণ করলে উপকার পাওয়া যায়। যদি বারবার ব্যথা হয়, বেশি দিন থাকে বা সাথে বমি, ঝাপসা দেখা, শরীর দুর্বলতা থাকে তাহলে চিকিৎসকের সাহায্য নেওয়া উচিত। নিজের মতো করে শক্তিশালী পেইনকিলার না নেওয়াই ভালো। স্বাস্থ্যই প্রথম এবং সচেতনতাই সবচেয়ে বড় নিরাপত্তা।

সচারচর ১০টি প্রশ্ন ও উত্তর

১।প্রশ্ন: মাথা ব্যথা কমানোর সবচেয়ে প্রচলিত ঔষধ কোনটি?

উত্তর: প্যারাসিটামল সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়।

২।প্রশ্ন: মাথা ব্যথায় আইবুপ্রোফেন কি নিরাপদ?

উত্তর: হ্যাঁ, তবে গ্যাস্ট্রিক বা কিডনি সমস্যা থাকলে ডাক্তারকে জানানো দরকার।

৩।প্রশ্ন: মাইগ্রেনে কোন ঔষধ উপকারী?

উত্তর: সুমাট্রিপটান বা অন্যান্য ট্রিপটান গ্রুপের ওষুধ।

৪।প্রশ্ন: ব্যথানাশক নিয়মিত খাওয়া কি ক্ষতিকর?

উত্তর: হ্যাঁ, অতিরিক্ত ব্যবহার করলে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে।

৫।প্রশ্ন: গর্ভবতী নারীরা কোন মাথা ব্যথার ওষুধ নিতে পারেন?

উত্তর: সাধারণত প্যারাসিটামল নিরাপদ, কিন্তু ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করা জরুরি।

৬।প্রশ্ন: মাথা ব্যথা কমানোর ওষুধ খেলে ঘুম আসে?

উত্তর: কিছু ওষুধে ঘুম ধরতে পারে, যেমন ডেক্সকেটোপ্রোফেন।

৭।প্রশ্ন: বাচ্চাদের জন্য কোন ওষুধ ভালো?

উত্তর: সঠিক মাত্রায় প্যারাসিটামল বা আইবুপ্রোফেন, ডাক্তারের পরামর্শে।

৮।প্রশ্ন: ফাঁকা পেটে মাথা ব্যথার ওষুধ খাওয়া যায় কি?

উত্তর: প্যারাসিটামল যায়, আইবুপ্রোফেন খাবারের পর খাওয়া ভালো।

৯।প্রশ্ন: ব্যথানাশক সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক খেলে সমস্যা হয়?

উত্তর: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে হয় না, তবে ডাক্তার জানালে ভাল।

১০।প্রশ্ন: ঘন ঘন মাথা ব্যথা হলে কি করবো?

উত্তর: কারণ জানতে ডাক্তার দেখাতে হবে এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করতে হবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url